Home অনলাইন আয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কিভাবে করব – বিস্তারিত।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কিভাবে করব – বিস্তারিত।

2

আমাদের অনেকের-ই প্রশ্ন অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়? অনলাইন থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়? অনলাইনে কাজ করতে হলে আমার কি কি জানতে হবে? কত টাকা খরচ? এমন আরও অনেক প্রশ্ন।

যদি আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পরিপূর্ণ ধারনা পেতে চান তাহলে এই আর্টিকেল টি আপনাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর বিস্তারিত বুঝতে সাহায্য করবে এবং আপনি চাইলেই কাজ শুরু করতে পারবেন খুব সহজেই, চলুন শুরু করা যাক।

এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে কমিশন বেজ মার্কেটিং সিস্টেম। আর্টিকেল টি পড়লে আশা করি আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন ইনশাল্লাহ। প্রতিটি কোম্পানির নিজেদের প্রডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করার জন্য তারা সেলস এক্সিকিউটিভ নিয়োগ করে থাকে, যাদের প্রতি মাসে কিছু সেলস টার্গেট দেওয়া হয় এবং তাদের মাসিক বেতন ভুক্ চাকুরী দেওয়া হয় উক্ত কোম্পানিতে।

আবার কিছু কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করার জন্য এফিলিয়েট অপশন দিয়ে থাকে, যেখানে চাইলে যে কেউ জয়েন করতে পারে এবং কোম্পানি তাদের কমিশন দিয়ে থাকে।

মনে করুন আপনি কোন একটি কোম্পানির এফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন করলেন, আপনি যদি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন তাহলে প্রতি টি বিক্রির জন্য কোম্পানি আপনাকে নির্দিষ্ট কমিশন দেবে। তাতে করে তার বিক্রি বৃদ্ধি পেল, বিক্রি করতে পারলেই আপনি কমিশন পাবেন। আর মার্কেটিং এর এই সিস্টেম কেই বলা হয় এফিলিয়েট মার্কেটিং।

কথা হল কোম্পানি কিভাবে বুঝ্বে যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস টি আমরা বিক্রি করেছি?
উত্তর হল যখন আমরা কোন কোম্পানিতে এফিলিয়েট মার্কেটে জয়েন করব, তখন তারা আমদের জন্য একটা লিংক তৈরি করে দেবে। আর উক্ত লিংক এ কাস্টমার আনতে হবে আমদের অর্থাৎ সেই লিংক থেকে কেউ যদি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ক্রয় করে তাহলে সেই কোম্পানি বুঝতে পারবে আমাদের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে আর তখন-ই আমরা কমিশন পাব।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কি জানতে হয়
অনেকের-ই ধারণা এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে মনে হয় অনেক সময় দিতে হবে, আবার অনেক কিছু জানতে হবে, আসলেই কি তাই? চলুন শুরু এফিলিয়েট করতে হলে কি কি জানতে হবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আপনার খুব যে বেশি কিছু জানা দরকার নেই, তবে এটা করতে আপনার কিছু যোগ্যতা বা দক্ষতা অবশ্যই থাকতে হবে। যেহেতু আপনাকে সেবা বা পণ্য বিক্রি করতে হবে তার জন্য আপনাকে অবশ্যই মার্কেটিং সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে সব বিষয়গুলো জানা থাকা জরুরী বা জানা থাকলে আপনার জন্য সুবিধা হবে তা হল, তবে আপনার একটি ওয়েব সাইট অবশ্য-ই লাগবে। তাছাড়া আর যা লাগবে,

১। ইংরেজি ভাষা বেসিক জানলেই হবে।
২। ওয়ার্ডপ্রেস
৩। এস ই ও
৪। ব্লগ বা আর্টিকেল লিখার অভ্যাস, ইত্যাদি…।
বিষয়গুলোর সব কিছু-ই যে জেনে কাজে নামতে হবে এমন নয়। এই বিষয়গুলো জানা থাকলে ভাল, কারণ কিছুটা জানা থাকলেও আপনি অন্যদের থেকে সহজে এগিয়ে থাকবেন বা এগিয়ে যেতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কি কি লাগবে?
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে চাচ্ছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না কি কি লাগবে? আমরা আপনাকে বলে দিচ্ছি কি কি লাগবে সাথে কত টাকা হলেত শুরু করতে পারেন।

অনেকেই মনে করেন যে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে অনেক টাকার দরকার, কারণ অনেকে শুনে থাকবেন যে পেইড ক্যাম্পেইন করতে হয়। বিষয় টি এমন নয়, আপনি চাইলে ফ্রি তে-ই শুরু করতে পারেন। তবে পেইড ক্যাম্পেইন করলে খুব তারাতারি ট্রাফিক পাবন ভাল। ফ্রি হলে খুব সময় সাপেক্ষ্য ব্যপার

যে বিষয় টা আপনাকে বুঝতে হবে সেটা হল এফিলিয়েট মার্কেটিং একটি মুক্ত পেশা এবং দরতে পারেন নিজের ব্যবসা। যেহেতু এটা একটা ব্যবসা এবং এখানে টাকা এবং ইনকাম জড়িত আছে। এজন্য আমরা বলব যে নুন্যতম একটা বাজেট নিয়ে কাজে শুরু করতে। আপনি চাইলে মাত্র ১০০-৫০০ ডলার বাজেট নিয়েই কাজে নামতে পারবেন।

কি কি লাগবে & কোথায় কত খরচ হবে তার সম্ভাব্য ধারনাঃ-

একটি পেইড ডোমেইন বার্ষিক ১০০০ থেকে ৩০০০ টাকা,
ডোমেইনের জন্য হোস্টিং বার্ষিক ২০০০-৪০০০ টাকা,
সাইট ডিজাইন,যদি ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে বেসিক ধারনা থাকে তাহলে ফ্রি, অন্যথায় ৫ থাকে ১০ হাজার।
অথাবা ওয়ার্ডপ্রেস পেইড থিম ব্যবহার করলে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা।
ওয়েবসাইটে আর্টিকেল, যদি নিজে লিখেন তাহলে ফ্রি, অন্যথায় প্রতি ১০০ ওয়ার্ড ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা করে।
ট্রাফিক জেনারেশন-এসইও জানলে ফ্রি এবং Social Media আছেই, নয়ত পেইড কেম্পেইন।
ই-মেইল মার্কেটিং – ফ্রি এবং পেইড দুই ব্যবস্থা-ই আছে।

অবশেষে আপনার বছরে প্রায় ১০ হাজার থেকে শুরু করে ২৫হাজারের মত খরচ করে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন।

 

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ধারণ
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন ভাই এফিলিয়েট মার্কেটিং করলে কোথায় কেমন কমিশন দেয়, ফিজিক্যাল না ডিজিটাল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে ভালো। খুবই কমন ও সাধারণ প্রশ্ন, এফিলিয়েট মার্কেটিং এ দুই ধরনের প্রডাক্ট নিয়েই কাজ করা যায়, যথাঃ-

ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট
ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট হচ্ছে শারীরিকভাবে ব্যবহার করা যায়। যেমন ধরুন পোষাক, ফার্ণীচার, ইলেক্ট্রনিক্স, মোবাইল ইত্যাদি। যদি কোন মোবাইল কোম্পানি এর এফিলিয়েট করেন তাহলে আপনার ক্রেতা ওই পণ্যটি ফিজিক্যালি ব্যবহার করবে এবং ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট ডেলিভারি বিষয়টি জড়িত। আমাদের দেশের দারাজ এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুযোগ দিয়ে থাকে।

ফিজিক্যাল প্রোডাক্ট এফিলিয়েট এর ক্ষেত্রে কমিশন কোম্পানি ভেদে ৫% – ২০% দিয়ে থাকে। মানে আপনি যদি একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করেন, তাহলে ৫% থেকে ২০% পর্যন্ত কমিশন পেতে পারেন।

ডিজিটাল প্রোডাক্ট
ডিজিটাল প্রোডাক্ট কি সেটা আপনি না জানার কথা নয়।কারণ বর্তমানে ডিজিটাল প্রোডক্টের অভাব নেই, এই ধরনের প্রোডাক্ট ডিজিটাল ভাবেই ব্যবহার করতে হয়। যেমনঃ- সফটওয়্যার, ওয়ার্ডপ্রেস থিম, ডোমেইন, হোস্টিং, ইবুক, ভিডিও কোর্স, কোন ডিজিটাল সার্ভিস ইত্যাদি।

ডিজিটাল প্রোডাক্টের কমিশন অনেক বেশি হয়। যেমনঃ- ৫০% – ৭৫% পর্যন্ত হয়ে থাকে। আবার কখনো কখনো ১০০% পর্যন্তও কমিশন দিয়ে থাকে। এর কারণ এখানে প্রোডাক্ট ডেলিভারির কোণ ঝামেলা নেই, অনলাইনেই ডেলিভারি দেওয়া হয়। ধরুন আপনি ১০০ ডলারের ১টা প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারলে, ৭০% কমিশন থাকলে আপনার ইনকাম হবে ৭০ ডলার।

আমরা সাধারনত ডিজিটাল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করি, কারণ এখানে ভাল কমিশন পাওয়া যায়, সাথে এক্সট্রা কোন ঝামেলা নেই। ডিজিটাল প্রোডাক্ট এ মাসিক ভিত্তিক সাবস্ক্রিপশনের অনেক প্রোডাক্ট পাওয়া যায়। যেখানে আমরা কোন কাজ ছাড়াই প্রতি মাসে একটা ইনকাম করতে পারি।

 

কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করা যায়?
অনেকেই মনে করেন এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করাটা বেশ কঠিন, আবার অনেকে-ই বুঝতে পারেন না কোথা থেকে শুরু করবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে শুধু ৩ টি ধাপ ফলো করলেই কাজ শুরু করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সহজ ৩ টি ধাপঃ-
১। প্রোডাক্ট সিলেক্ট করা,
২। সেলস ফানেল তৈরি করা,
৩। ট্রাফিক জেনারেশ করা।

প্রোডাক্ট সিলেক্ট
এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে প্রথমে আপনাকে ভালো একটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হবে। তবে সবার আগে আপনাকে নিশ সিলেক্ট করতে হবে। নিশ হচ্ছে প্রোডাক্টের ধরণ বা ক্যাটাগরি। আপনি মূলত কোন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন সেটা নির্ধারণ করাই হল নিশ সিলেক্ট। নিশ সিলেক্ট করতে পারলেই আপনি সহজে প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে পারবেন।

ধরুন আপনি বডি বিল্ডিং প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন, তাহলে এটা হবে হেলথ নিশের একটা প্রোডাক্ট বা সাব-প্রোডাক্ট। নিশ সিলেকশন এ ভাল ধারনা হচ্ছে, আপনি যেই বিষয়টি ভালো বোঝেন সেই বিষয় নিয়ে কাজ শুরু করবেন। যেমন, আপনি ফ্যাশনস পছন্দ করেন, তাই আপনি লাইফ স্টাইল নিশ নিয়ে কাজ শুরু করবেন।

যার ফলে আপনি আপনার অডিয়েন্সকে ভালো বুঝবেন সাথে অফার সম্পর্কে খুব সহজে ধারনা পারবেন। তবে সব সময় যে আপনার নিশ ভালো হবে এমন নয়, তাই আপনার দেখে নিতে হবে যে উক্ত নিশ এর প্রোডাক্ট কেমন সেল হয় মার্কেটে।

বিশ্বে নিশ গুলোর মাঝে নিম্নক্ত ৩ টি নিশ খুব জনপ্রিয়,
১। হেলথ (স্বাস্থ্য বিষয়ক)
২। ওয়েলথ (টাকা পয়সা বিষয়ক)
৩। রিলেশনশিপ ( বিয়ে স্বদি, ডেটিং, প্রেম ইত্যাদি)
নিশ সিলেক্ট করার পর যে কোন মার্কেটপ্লেস থেকে ভালো একটি প্রোডাক্ট সিলেক্ট করবেন এবং আপনার এফিলিয়েট লিংক তৈরি করে নিবেন। চাইলে আপনি যে কোন ইন্ডিভিউজিয়াল কোম্পানির এফিলিয়েট প্রোগ্রামেও জয়েন করতে পারেন যেমন, ইম্পেক্ট রেডিয়াস।

সেলস ফানেল তৈরি করা
এফিলিয়েট লিংক পাবার পর অনেকেই মনে করে যে লিংক এ ভিজিটর পাঠালেই সেল পাওয়া যায়। এখানেই সবচেয়ে ভুল করে এবং এফিলিয়েট লিংক পাবার পর সেটা বিভিন্ন ভাবে শেয়ার করতে শুরু করে। পরে দেখা যায় কোন সেল হয়না এবং অনেক সময় এফিলিয়েট একাউন্ট সাসপেন্ড হয়ে যায়।

আপনাকে বুঝতে হবে বা জানতে হবে অডিয়েন্স কখনোই প্রথাম দেখাতে প্রোডাক্ট কিনে না। আপনি নিজের কথাই ভাবুন একবার, আপনি ফেসবুকে কোন পোষ্টে কোন প্রোডাক্ট দেখলেন, আর ধরে নিলাম প্রোডাক্ট টি আপনার ভালো লাগছে। আপনি কি সাথে সাথেই প্রোডাক্টটি কিনে নিবেন? ১০০% শিউর আপনি কিনবেন না।
আপনি ওই প্রোডাক্ট নিয়ে রিসার্চ করবেন ঘাটাঘাটি করবেন, আসে পাসের কাউকে জিজ্ঞাসা করবেন, এর পর প্রোডাক্ট টি ক্রয় করবেন। ঠিক তেমনি আপনার অডিয়েন্স ও আপনার লিংক থেকে প্রথম দেখায় প্রডাক্টটি ক্রয় করবে না। এজন্য আপনাকে একটি সেলস ফানেল তৈরি করতে হবে। যাতে করে আপনার অডিয়েন্স কে ট্র্যাক করতে পারেন বা পরবর্তিতে যোগাযোগ করতে পারেন।
সেলস ফানেল কি জানেতে এই পোস্ট টি পড়ুন।

ট্রাফিক জেনারেশন
অনলাইন বিজনেস এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ট্রাফিক জেনারেশন করা। আমরা প্রায়-ই বলে থাকি যে হাজার হাজার টাকা খরচ করে ওয়েবসাইট বা সেলস ফানেল তৈরি কজ লাভ নেই যদি সাইটে ট্রাফিক না থাকে। এখন প্রশ্ন হল ট্রাফিক কিভাবে আমার সেলস ফানেল আনতে পারি করতে পারি?

ট্রাফিক জেনারেট করার জন্য ২ ধরনের পদ্ধতি আছে

১। ফ্রি ট্রাফিক
২। পেইড ট্রাফিক

ফ্রি ট্রাফিক কি?
যে সব ট্রাফিক পাঠাতে আপনার টাকা খরচ করতে হয় না তা-ই মূলত ফ্রি ট্রাফিক জেনারেশন। আপনি উপায়ে ফ্রি ট্রাফিক পাঠাতে পারেন, এর ভেতর জনপ্রিয় হচ্ছে এসইও বা অরগানিক সার্চ ট্রাফিক। আপনি ওয়েবসাইটের SEO করে ট্রাফিক আনতে পারেন খুব সহজে। তাছাড়া আপনি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ট্রাফিক জেনারেট করতে পারেন, যেমন facebook, twitter, instagram, likes ইত্যাদি।

আরও একটি সহজ এবং জনপ্রিয় পদ্ধতি হল ইউটিউবিং। আপনি ইউটিউবে একটা চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ভিডিও পাবলিশ করে, ভিডিও এর ডেসক্রিপশনে সেলস ফানেল বা এফিলিয়েট লিংক শেয়ার করতে পারেন এবং আপনি অনেক ফ্রি ট্রাফিক পেতে পারেন। আপনি চাইলে ফোরাম সাইট গুলো থেকে ট্রাফিক জেনারেট করতে পারেন।

পেইড ট্রাফিক কি?
যখন আপনি টাকা প্রদান করবেন ট্রাফিক জেনারেট করবেন তখন তাকে পেইড ট্রাফিক জেনারেশন বলা হয়। বিভিন্ন সোর্স থেকে পেইড ট্রাফিক জেনারেট করা যায়। যেমন, Google Ads, Facebook Ads, YouTube Video Ads ইত্যাদি।

একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন সবসময় যে পেইড ক্যাম্পেইন মানেই ইনকাম এমন নয়। পেইড ক্যাম্পেইন করলে অবশ্যই টারগেটিং টা ভালো বুঝতে হবে। যদি না জেনে-ই পেইড ক্যাম্পেইন শুরু করেন তাহলে লস হবার সম্ভাবনা-ই বেশি।

যদি পেইড ট্রাফিক জেনারেট করতে চান তাহলে একসাথে অনেক জায়গাতে ক্যাম্পেইন করবেন না, যেমন, গুগল, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম। ১টা ট্রাফিক সোর্স দিয়ে শুরু করবেন এবং খুব ভালোভাবে আগে শিখে পরে অন্য সোর্স এ যাবেন।

আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেল টি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, আশা করি আপনি জানতে পেরেছেন কিভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সিস্টেম কাজ করে এবং কিভাবে আপনি শুরু করবেন।

পরিশেষে বলব আপনার জন্য আমদের কমেন্ট বক্স আছে চাইলে কন্টাক্ট আস এ যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার জন্য শুভ কামনা।

2 COMMENTS

  1. Hello! Dear,
    With due respect that I desire to be a perfect affiliate marketer. But I don’t know how to create my account. Would you help me?
    Thank you.

    • আপনি কি পুরো আর্টিকেল টি পরেছেন?

      আগে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

error: Content is protected !!
Exit mobile version